অসুস্থ হয়ে মারা যান ২৬ বছর বয়’সী মুক্তা খাতুন। তাকে নেওয়া হয় বাড়িতে। সন্ধ্যায় মৃত_দেহ গোসলের সম’য় নড়ে উঠতেই দ্রুত তাকে নেওয়া হয় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে। সেখানে জরু’রি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর পূন’রায় মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্র_বার (১১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধায় এমনই ঘটনা ঘটে চুয়া’ডাঙ্গা জেলার আলম_ডাঙ্গা উপজেলার রোয়াকুলি গ্রামের পূর্ব_পাড়ায়।মুক্তা খাতুন ওই এলাকার দেলোয়ার হোসে’নের স্ত্রী। মুক্তা খা’তুনের মৃত্যুর ঘটনা জেলা জুড়ে আলোচনার কে’ন্দ্র-বিন্দু হয়ে ওঠে।
মু’ক্তা খাতুনের বোন রত্না খাতুন গণমাধ্যমকে বলেন, শুক্র’বার সকালে হঠাৎ অসুস্থ্য’বোধ করেন মুক্তা খাতুন। তাকে নেওয়া হয় আলম_ডাঙ্গার ফাতেমা টাও’য়ারে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সেখানে তাকে ভর্তি রা’খা হয়। সেখানে চিকিৎ’সাধীন অবস্থায় বিকেল সাড়ে ৫টার দি_কে মারা যান মুক্তা খাতুন।
পরে তার মরদেহ নেওয়া হয় বাড়ি_তে। তিনি আ’রও বলেন, গোসলের জন্য নেয়া হলে হঠাৎ নড়ে ওঠে মুক্তার মরদেহ। শরী’রটা গরম গরম লাগছিল। মনে হচ্ছিল আমাদের দিকে তাকিয়ে আ’ছে। দ্রুত তাকে চুয়া_ডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে জরুরী বিভাগের কর্ত’ব্যরত চিকিৎ’সক মৃত ঘোষণা করেন।
পরে রাতে তার মরদেহ নামা’জের জানা’জা শেষে গ্রামের কবরস্থানে দাফন করা হয়।চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভা’গের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মাহাবুর এ খোদা বলেন, মুক্তা খাতুন নামে’র এক নারী’কে সদর হাসপাতালের জরুরী বিভাগে আনা হয়।
আম’রা তাকে পরীক্ষা-নীনিক্ষা করে মৃত অবস্থায় পাই। অনেই আগেই তিনি মা’রা গেছে বলে তিনি জানান। আলমডাঙ্গার ফাতেমা টাওয়ারের মা’লিক মুঞ্জুর আ’লী বলেন, শুক্রবার সকালে মুক্তা খাতুন নামের এক নারী_কে অসুস্থ অব’স্থায় আমাদের এখানে আনা হয়।
তাদের পরিবারের লোকজন বলেন, মু_ক্তা খাতুন চো’খে দেখছে না, মাথা ঘুরছে। ডা. শামসুল আলম ও ডা. কাম’রুন নাহার ওই রোগী’কে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে এখানেই ভর্তি রাখেন। চিকি’ৎসাধীন অব’স্থায় বেলা সাড়ে ৫ টার দিকে তিনি মারা যান। চুয়া_ডাঙ্গা সদর হাস___পাতালের আবা’সিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. এএসএম ফা’তেহ্ আকরাম ব’লেন,
মৃত্যুর পর মানুষের শরীর শক্ত হয়ে যা’য়। সে কারণে মর’দেহ স্পর্শ করলে সমস্ত শরীর নড়ে ওঠায় মনে হতে পা’রে মৃত ব্য’ক্তি নড়ছে।এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ভার_প্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ও_সি) সাইফুল ইসলা’ম বলেন, ঘটনাটি শোনার পর মুক্তা খাতু’নের বাড়িতে পুলি’শ পাঠানো হয়। সেখান থেকে জানা যায় মুক্তা খাতু’ন অসুস্থ অব’স্থায় মারা গেছেন। তার মৃত্যু ছিল স্বাভা’বিক।
আম’রা তাকে পরীক্ষা-নীনিক্ষা করে মৃত অবস্থায় পাই। অনেই আগেই তিনি মা’রা গেছে বলে তিনি জানান। আলমডাঙ্গার ফাতেমা টাওয়ারের মা’লিক মুঞ্জুর আ’লী বলেন, শুক্রবার সকালে মুক্তা খাতুন নামের এক নারী_কে অসুস্থ অব’স্থায় আমাদের এখানে আনা হয়।
তাদের পরিবারের লোকজন বলেন, মু_ক্তা খাতুন চো’খে দেখছে না, মাথা ঘুরছে। ডা. শামসুল আলম ও ডা. কাম’রুন নাহার ওই রোগী’কে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে এখানেই ভর্তি রাখেন। চিকি’ৎসাধীন অব’স্থায় বেলা সাড়ে ৫ টার দিকে তিনি মারা যান। চুয়া_ডাঙ্গা সদর হাস___পাতালের আবা’সিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. এএসএম ফা’তেহ্ আকরাম ব’লেন,
মৃত্যুর পর মানুষের শরীর শক্ত হয়ে যা’য়। সে কারণে মর’দেহ স্পর্শ করলে সমস্ত শরীর নড়ে ওঠায় মনে হতে পা’রে মৃত ব্য’ক্তি নড়ছে।এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ভার_প্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ও_সি) সাইফুল ইসলা’ম বলেন, ঘটনাটি শোনার পর মুক্তা খাতু’নের বাড়িতে পুলি’শ পাঠানো হয়। সেখান থেকে জানা যায় মুক্তা খাতু’ন অসুস্থ অব’স্থায় মারা গেছেন। তার মৃত্যু ছিল স্বাভা’বিক।