দীর্ঘ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী টিকট-লাইকির মতো ভিডিও প্ল্যাটফর্মে আসক্ত হয়ে পড়েছে।যার প্রমাণ কুমিল্লা নগরীর টমসম ব্রিজ এলাকায় অ’বস্থিত ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচ ছাত্রী।
সম্প্রতি শ্রেণিকক্ষে বানানো একটি টিকটিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।ভিডিওটি নিয়ে নানা আলোচনা স’মালোচনা সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ফেসবুকে প্রচার করা হচ্ছে ওই পাঁচ ছাত্রীকে স্কুল থেকে ব’হিষ্কার করা হয়েছে।
তবে ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোহা. শফিকুল আলম হেলাল বলেন, শ্রেণিকক্ষে টিকটিক ভিডিও যারা বানিয়েছে তারা সবাই এসএসসি পরীক্ষার্থী।ডিসেম্বরে পরীক্ষা, সামনে ভালো ক্যারিয়ার রয়েছে।সবকিছু বিবেচনা করে অভিভাবকদের ডেকে তাদের সতর্ক করা হয়েছে। আগামীতে তারা এ ধরনের কাজ করবেনা বলে ক্ষমা চেয়েছে।
আর ফেসবুকে বহিষ্কারের যে বিষয়টি ছড়িয়ে পড়েছে তা সত্য নয়। উল্লেখ্য দেড় বছর স্কুল কলেজ বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা ঝুঁকে পড়েছে ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, টিকটক ও লাইকি’র মতো প্ল্যাটফর্মে।যার ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পরও সেই টিকটিক আসক্ত কমাতে পারছে না। করোনা এর এই সময়ে এসব প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীর সংখ্যা তিনগুণ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
দীর্ঘ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী টিকট-লাইকির মতো ভিডিও প্ল্যাটফর্মে আসক্ত হয়ে পড়েছে।যার প্রমাণ কুমিল্লা নগরীর টমসম ব্রিজ এলাকায় অ’বস্থিত ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচ ছাত্রী।
সম্প্রতি শ্রেণিকক্ষে বানানো একটি টিকটিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।ভিডিওটি নিয়ে নানা আলোচনা স’মালোচনা সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ফেসবুকে প্রচার করা হচ্ছে ওই পাঁচ ছাত্রীকে স্কুল থেকে ব’হিষ্কার করা হয়েছে।
তবে ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোহা. শফিকুল আলম হেলাল বলেন, শ্রেণিকক্ষে টিকটিক ভিডিও যারা বানিয়েছে তারা সবাই এসএসসি পরীক্ষার্থী।ডিসেম্বরে পরীক্ষা, সামনে ভালো ক্যারিয়ার রয়েছে।সবকিছু বিবেচনা করে অভিভাবকদের ডেকে তাদের সতর্ক করা হয়েছে। আগামীতে তারা এ ধরনের কাজ করবেনা বলে ক্ষমা চেয়েছে।
আর ফেসবুকে বহিষ্কারের যে বিষয়টি ছড়িয়ে পড়েছে তা সত্য নয়। উল্লেখ্য দেড় বছর স্কুল কলেজ বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা ঝুঁকে পড়েছে ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, টিকটক ও লাইকি’র মতো প্ল্যাটফর্মে।যার ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পরও সেই টিকটিক আসক্ত কমাতে পারছে না। করোনা এর এই সময়ে এসব প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীর সংখ্যা তিনগুণ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।