রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি। হামলা শুরুর পর রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা কয়েক দফা বৈঠকে বসেছেন। তবে এখন পর্যন্ত দুই পক্ষ কোনো সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি।এদিকে, তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ‘সম্মানের সঙ্গে প্রস্থানের’ আহ্বান জানিয়েছেন।
ব্রাসেলসে ন্যাটো সম্মেলনে গিয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এরদোগান বলেন, চলতি সপ্তাহের শেষদিকে তিনি পুতিনের সঙ্গে কথা বলবেন এবং ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করতে তাকে রাজি করার চেষ্টা করবেন। খবর মিডল ইস্ট আইয়ের।
এ সময় এরদোগান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি তাকে (পুতিন) শান্তির স্থপতি হতে এবং ইউক্রেন থেকে সম্মানজনক প্রস্থান করতে বলার মাধ্যমে এই সমস্যাটি শেষ করার উপায় খুঁজব।’
এ সময় সংকট নিরসনে ছয়টি প্রস্তাবের মধ্যে চারটি বিষয়ে ইউক্রেন-রাশিয়া আংশিক সমঝোতায় পৌঁছেছে বলেও উল্লেখ করেন এরদোগান। তিনি বলেন, ভলোদিমির জেলেনস্কি এখন আর ইউক্রেনকে ন্যাটোর সদস্য বানাতে চান না। এমনকি রুশ ভাষাকে ইউক্রেনের অন্যতম সরকারী ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেবেন তিনি।
অন্যদিকে ইউক্রেন নিরস্ত্রীকরণে কিছু ছাড় দিতে পারে বলেও আশা করছেন তিনি। এরদোগান বলেন, অবশ্যই এটি সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ নয়। ইউক্রেনও সম্মিলিত নিরাপত্তা দাবির প্রতি ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে।
এ সময় তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন, দুই দেশের মধ্যে বিরোধের মূল বিষয় হলো ক্রিমিয়ার অবস্থা এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল ডনবাস ও লুহানস্ক। আমি মনে করি জেলেনস্কি এই অঞ্চলগুলোতে গণভোটের প্রস্তাব দিয়ে একটি ভাল পদক্ষেপ নিয়েছেন
রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি। হামলা শুরুর পর রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা কয়েক দফা বৈঠকে বসেছেন। তবে এখন পর্যন্ত দুই পক্ষ কোনো সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি।এদিকে, তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ‘সম্মানের সঙ্গে প্রস্থানের’ আহ্বান জানিয়েছেন।
ব্রাসেলসে ন্যাটো সম্মেলনে গিয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এরদোগান বলেন, চলতি সপ্তাহের শেষদিকে তিনি পুতিনের সঙ্গে কথা বলবেন এবং ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করতে তাকে রাজি করার চেষ্টা করবেন। খবর মিডল ইস্ট আইয়ের।
এ সময় এরদোগান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি তাকে (পুতিন) শান্তির স্থপতি হতে এবং ইউক্রেন থেকে সম্মানজনক প্রস্থান করতে বলার মাধ্যমে এই সমস্যাটি শেষ করার উপায় খুঁজব।’
এ সময় সংকট নিরসনে ছয়টি প্রস্তাবের মধ্যে চারটি বিষয়ে ইউক্রেন-রাশিয়া আংশিক সমঝোতায় পৌঁছেছে বলেও উল্লেখ করেন এরদোগান। তিনি বলেন, ভলোদিমির জেলেনস্কি এখন আর ইউক্রেনকে ন্যাটোর সদস্য বানাতে চান না। এমনকি রুশ ভাষাকে ইউক্রেনের অন্যতম সরকারী ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেবেন তিনি।
অন্যদিকে ইউক্রেন নিরস্ত্রীকরণে কিছু ছাড় দিতে পারে বলেও আশা করছেন তিনি। এরদোগান বলেন, অবশ্যই এটি সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ নয়। ইউক্রেনও সম্মিলিত নিরাপত্তা দাবির প্রতি ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে।
এ সময় তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন, দুই দেশের মধ্যে বিরোধের মূল বিষয় হলো ক্রিমিয়ার অবস্থা এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল ডনবাস ও লুহানস্ক। আমি মনে করি জেলেনস্কি এই অঞ্চলগুলোতে গণভোটের প্রস্তাব দিয়ে একটি ভাল পদক্ষেপ নিয়েছেন