অনেকটা একতরফাভাবে মমিনুলের গায়ে টেস্ট ক্রিকেটারের তকমা লাগিয়ে টেস্ট দল থেকেই ছেটে ফেলা হয়েছিল বাংলাদেশের এই লিটল মাস্টারকে। তবে দলে জায়গা পেয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।
সোমবার চলমান ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩-এ এখন পর্যন্ত সেরা ‘অলরাউন্ডারের’ তালিকা প্রকাশ করেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। তালিকায় পাঁচজন অলরাউন্ডারের মধ্যে জায়গা মিলেছে টাইগার টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হকের।
বছরের শুরুতেই মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট জিতে পুরোবিশ্বকে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। আইসিসি মনে করে টাইগার টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হকের ‘অলরাউন্ড পারফরম্যান্সেই’ নিউজিল্যান্ডের মাটিতে প্রথমবারের মতো টেস্ট জিতেছে বাংলাদেশ।
নিউজিল্যান্ডের মাটিতে মুমিনুল হকের দারুণ নেতৃত্বগুণের স্বাক্ষী হয়েছিল পুরোবিশ্ব। শুধুমাত্র সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েই নয় বরং প্রথম ইনিংসে মুমিনুলের ২৪৪ বলে ৮৮ রান বাংলাদেশকে পথও দেখিয়েছিল, লিড দিয়েছিল ১৩০ রানের। ব্যাট হাতে তো বটেই, বল হাতে আগেই নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে ‘ক্রুশাল মোমেন্টে’
উইকেট দুটি উইকেটও পেয়েছিলেন তিনি। ১২২ রান করে ফেলা ডেভন কনওয়ে ও ৭৫ রান করা হেনরি নিকোলস আউট করে রেখেছিলেন বড় ভূমিকা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ৮ উইকেটের জয় নিশ্চিত হওয়ার সময়েও ১৩ রানে অপরাজিত ছিলেন এই ক্রিকেটার। আর তাতেই আইসিসির নজরে পড়েছেন তিনি।
এছাড়াও, আইসিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সেই তালিকায় মুমিনুল ছাড়াও রয়েছেন ভারতের রবীন্দ্র জাদেজা ও শার্দূল ঠাকুর, নিউজিল্যান্ডের ম্যাট হেনরি এবং সাউথ আফ্রিকার কেশভ মহারাজ।
অনেকটা একতরফাভাবে মমিনুলের গায়ে টেস্ট ক্রিকেটারের তকমা লাগিয়ে টেস্ট দল থেকেই ছেটে ফেলা হয়েছিল বাংলাদেশের এই লিটল মাস্টারকে। তবে দলে জায়গা পেয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।
সোমবার চলমান ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩-এ এখন পর্যন্ত সেরা ‘অলরাউন্ডারের’ তালিকা প্রকাশ করেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। তালিকায় পাঁচজন অলরাউন্ডারের মধ্যে জায়গা মিলেছে টাইগার টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হকের।
বছরের শুরুতেই মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট জিতে পুরোবিশ্বকে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। আইসিসি মনে করে টাইগার টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হকের ‘অলরাউন্ড পারফরম্যান্সেই’ নিউজিল্যান্ডের মাটিতে প্রথমবারের মতো টেস্ট জিতেছে বাংলাদেশ।
নিউজিল্যান্ডের মাটিতে মুমিনুল হকের দারুণ নেতৃত্বগুণের স্বাক্ষী হয়েছিল পুরোবিশ্ব। শুধুমাত্র সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েই নয় বরং প্রথম ইনিংসে মুমিনুলের ২৪৪ বলে ৮৮ রান বাংলাদেশকে পথও দেখিয়েছিল, লিড দিয়েছিল ১৩০ রানের। ব্যাট হাতে তো বটেই, বল হাতে আগেই নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে ‘ক্রুশাল মোমেন্টে’
উইকেট দুটি উইকেটও পেয়েছিলেন তিনি। ১২২ রান করে ফেলা ডেভন কনওয়ে ও ৭৫ রান করা হেনরি নিকোলস আউট করে রেখেছিলেন বড় ভূমিকা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের ৮ উইকেটের জয় নিশ্চিত হওয়ার সময়েও ১৩ রানে অপরাজিত ছিলেন এই ক্রিকেটার। আর তাতেই আইসিসির নজরে পড়েছেন তিনি।
এছাড়াও, আইসিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সেই তালিকায় মুমিনুল ছাড়াও রয়েছেন ভারতের রবীন্দ্র জাদেজা ও শার্দূল ঠাকুর, নিউজিল্যান্ডের ম্যাট হেনরি এবং সাউথ আফ্রিকার কেশভ মহারাজ।