গতকাল রাতে চট্রগ্রামের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুনের ঘটনায় নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করা তরুণ অলিউর রহমান মারা গেছেন। আজ রবিবার ৫ জুন বেলা ১১ টায় তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন চাচা সুন্দর আলী।
জানা যায়, অলিউর রহমান মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের ফটিগুলী গ্রামের আশিক মিয়ার ছেলে। সে সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে শ্রমিকের কাজ করতেন। গতকাল শনিবার ৪ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে চট্রগামের বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে সে তার মোবাইল থেকে ঘটনাস্থলে দাড়িয়ে ফেসবুকে লাইভ করছিলেন।
লাইভে থাকা অবস্থায় দেখা যায় হঠাৎ বিস্ফোরণ। এরপরই স্ক্রিন অন্ধকার হয়ে যায়। এরপর দীর্ঘ সময় তার সন্ধান মেলেনি। রাত ২টার দিকে ফেসবুক লাইভকারী তরুণ ওয়ালিউর রহমানের লাশ আসে চট্টগ্রামের পার্কভিউ হাসপাতালে।
এদিকে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, রাত ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত চট্টগ্রামের বেসরকারি পার্কভিউ হাসপাতালে অগ্নিদগ্ধ ৩০ জনকে নিয়ে আসা হয়। এদের মধ্যে ১৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। একজনকে আনা হয় মৃত অবস্থায়। তিনি লাইভ ভিডিওকারী ওয়ালিউর রহমান।
গতকাল রাতে চট্রগ্রামের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুনের ঘটনায় নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করা তরুণ অলিউর রহমান মারা গেছেন। আজ রবিবার ৫ জুন বেলা ১১ টায় তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন চাচা সুন্দর আলী।
জানা যায়, অলিউর রহমান মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের ফটিগুলী গ্রামের আশিক মিয়ার ছেলে। সে সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে শ্রমিকের কাজ করতেন। গতকাল শনিবার ৪ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে চট্রগামের বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে সে তার মোবাইল থেকে ঘটনাস্থলে দাড়িয়ে ফেসবুকে লাইভ করছিলেন।
লাইভে থাকা অবস্থায় দেখা যায় হঠাৎ বিস্ফোরণ। এরপরই স্ক্রিন অন্ধকার হয়ে যায়। এরপর দীর্ঘ সময় তার সন্ধান মেলেনি। রাত ২টার দিকে ফেসবুক লাইভকারী তরুণ ওয়ালিউর রহমানের লাশ আসে চট্টগ্রামের পার্কভিউ হাসপাতালে।
এদিকে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, রাত ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত চট্টগ্রামের বেসরকারি পার্কভিউ হাসপাতালে অগ্নিদগ্ধ ৩০ জনকে নিয়ে আসা হয়। এদের মধ্যে ১৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। একজনকে আনা হয় মৃত অবস্থায়। তিনি লাইভ ভিডিওকারী ওয়ালিউর রহমান।
গতকাল রাতে চট্রগ্রামের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুনের ঘটনায় নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভ করা তরুণ অলিউর রহমান মারা গেছেন। আজ রবিবার ৫ জুন বেলা ১১ টায় তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন চাচা সুন্দর আলী।
জানা যায়, অলিউর রহমান মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়নের ফটিগুলী গ্রামের আশিক মিয়ার ছেলে। সে সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে শ্রমিকের কাজ করতেন। গতকাল শনিবার ৪ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে চট্রগামের বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে সে তার মোবাইল থেকে ঘটনাস্থলে দাড়িয়ে ফেসবুকে লাইভ করছিলেন।
লাইভে থাকা অবস্থায় দেখা যায় হঠাৎ বিস্ফোরণ। এরপরই স্ক্রিন অন্ধকার হয়ে যায়। এরপর দীর্ঘ সময় তার সন্ধান মেলেনি। রাত ২টার দিকে ফেসবুক লাইভকারী তরুণ ওয়ালিউর রহমানের লাশ আসে চট্টগ্রামের পার্কভিউ হাসপাতালে।
এদিকে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, রাত ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত চট্টগ্রামের বেসরকারি পার্কভিউ হাসপাতালে অগ্নিদগ্ধ ৩০ জনকে নিয়ে আসা হয়। এদের মধ্যে ১৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। একজনকে আনা হয় মৃত অবস্থায়। তিনি লাইভ ভিডিওকারী ওয়ালিউর রহমান।