বেশ কিছুদিন আগেই জনপ্রিয় অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জীর বাবা পরলোকে গমন করেছেন । যার ফলে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন তিনি সম্পূর্ণ ।কারণ বাবা হয়েছিল তার একমাত্র কাছের বন্ধু আপনজন গুরুজন সবকিছু । যে কোন কাজ করার আগেই বাবার পরামর্শ দিতেন তিনি । সেই বাবা তাকে একলা রেখে চলে গেলেন না ফেরার দেশে ।
এমতাবস্থায় দাঁড়িয়ে সমস্ত কিছুর থেকে দূরে থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন রচনা ব্যানার্জি ।এমনকি দশ বছর ধরে সঞ্চালনা করা দিদি নাম্বার ওয়ান থেকে এসেছিলেন তিনি তবে এবার লাইভে এসে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন রচনা ব্যানার্জি ।
রচনা ব্যানার্জি এবং দিদি নাম্বার ওয়ান শো যেন একে অপরের পরিপূরক । বিগত 10 বছর ধরে সফলতার সাথে দিদি নাম্বার ওয়ান এর সঞ্চালনায় করে আসছেন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি ।
কিন্তু কিছুদিন আগের তিনি বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন। সরে দাঁড়িয়েছেন সঞ্চালিকা এর ভূমিকা থেকে । তার কারণ আমাদের হয়তো কমবেশি প্রত্যেকেরই জানা । আমরা প্রত্যেকেই জানি যে ইতিমধ্যে রচনা ব্যানার্জি বাবা মারা গিয়েছেন । তাই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত এই অবস্থাতে তিনি কোন রকম ভাবেই শুটিংয়ে মন দিতে পারছেন না ।
তাই আপাতত সঞ্চালনার দায়িত্ব নিজের কাধ থেকে নামিয়ে নিতে চেয়েছিলেন তিনি।সাম্প্রতি একটি লাইভ ভিডিও করেন রচনা ব্যানার্জি । সেখানে তিনি অনুরাগীদের সাথে আড্ডা দিতে আসেন কিন্তু হঠাৎ করে বাবার কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি ।
তিনি বলেন যে তিনি যখনই এর আগে লাইভ করতেন বাবা তাকে মানসিক সমর্থন করত এবং পাশের ঘর থেকে বলতেন যে যে কাজটি করবেন সেটি মন দিয়ে করবে ভালোবেসে করবে ।কি কাজ করছ সেটা ভাবার দরকার নেই ।কিন্তু বাবা নেই আজকে। এই কষ্টটা তারা খুব ভালো করে বুঝতে পারছে যাদের বাবা হয়তো রয়েছে কিংবা নেই কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন তিনি।
কিন্তু কিছুদিন আগের তিনি বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন। সরে দাঁড়িয়েছেন সঞ্চালিকা এর ভূমিকা থেকে । তার কারণ আমাদের হয়তো কমবেশি প্রত্যেকেরই জানা । আমরা প্রত্যেকেই জানি যে ইতিমধ্যে রচনা ব্যানার্জি বাবা মারা গিয়েছেন । তাই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত এই অবস্থাতে তিনি কোন রকম ভাবেই শুটিংয়ে মন দিতে পারছেন না ।
তাই আপাতত সঞ্চালনার দায়িত্ব নিজের কাধ থেকে নামিয়ে নিতে চেয়েছিলেন তিনি।সাম্প্রতি একটি লাইভ ভিডিও করেন রচনা ব্যানার্জি । সেখানে তিনি অনুরাগীদের সাথে আড্ডা দিতে আসেন কিন্তু হঠাৎ করে বাবার কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি ।
তিনি বলেন যে তিনি যখনই এর আগে লাইভ করতেন বাবা তাকে মানসিক সমর্থন করত এবং পাশের ঘর থেকে বলতেন যে যে কাজটি করবেন সেটি মন দিয়ে করবে ভালোবেসে করবে ।কি কাজ করছ সেটা ভাবার দরকার নেই ।কিন্তু বাবা নেই আজকে। এই কষ্টটা তারা খুব ভালো করে বুঝতে পারছে যাদের বাবা হয়তো রয়েছে কিংবা নেই কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন তিনি।